All news

আগামী বছর এক শ মুসল্লিকে হজে নিয়ে যাবেন বসুন্ধরা এমডি

আগামী বছর এক'শ মুসল্লিকে হজে নিয়ে যাবেন বসুন্ধরা এমডি

জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে মুসল্লিদের সঙ্গে ইফতার করেছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) প্রেসিডেন্ট ও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটির প্রধান উপদেষ্টা সায়েম সোবহান আনভীর। আজ মঙ্গলবার (২৬ এপ্রিল) বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটি আয়োজিত দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ইফতারে অংশ নেন তিনি। ইফতারে শুভেচ্ছা বক্তব্যে বাজুসের সিনিয়র সহসভাপতি গুলজার আহমেদ বলেন, 'বসুন্ধরা এমডি মহোদয় আমাকে বলেছেন, এবার ইফতার আয়োজনে এসে তিনি খুবই আনন্দিত। তিনি আগামী বছর আবারও বায়তুল মোকাররমের মুসল্লিদের সঙ্গে ইফতার করবেন। তিনি বলেছেন, আগামী বছর বায়তুল মোকাররম মুসল্লি কমিটি থেকে ১০০ জনকে হজে নিয়ে যাবেন। এ ছাড়া মসজিদে মুসল্লিদের জন্য পর্যাপ্ত শৌচাগার না থাকার কথা তিনি জানতে পেরেছেন। ইসলামী ফাউন্ডেশন অনুমতি দিলে আধুনিক শৌচাগার করে দেবেন বলে তিনি জানিয়েছেন। ' ইফতারের আগে মুসল্লিদের উদ্দেশে শুভেচ্ছা বক্তব্যে বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীর বলেন, 'ছোটবেলায় বায়তুল মোকাররমে নামাজ পড়তে আসতাম। আবার এখানে এসে আমি সত্যিই আনন্দিত। সবার সাথে ইফতারের আগে একত্র হয়েছি, বেশ ভালো লাগছে। আবার আসব এবং আগামীতে আপনাদের সাথে ঘনিষ্ঠতা কিভাবে আরো বাড়ানো যায় সে চেষ্টা করব। আপনারা সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন, সবাইকে ঈদ মোবারক। ' বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটির সভাপতি হাজি মো. ইয়াকুব আলীর সভাপতিত্বে ইফতারের আগে আলোচনাসভা পরিচালনা করেন মসজিদ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান মানিক। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, 'বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লি কমিটি বর্তমান সরকারের মসজিদ উন্নয়নের কাজে সন্তুষ্ট এবং আনন্দিত। আমরা জাতীয় মসজিদের মুসল্লিদের সুবিধার্থে সার্বিক উন্নয়মূলক কাজের সহায়ক হিসেবে কাজ করতে বদ্ধপরিকর। ' অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন বাজুসের সাবেক সভাপতি এনামুল হক খান দোলন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর ডটকমের সম্পাদক জুয়েল মাজহার। ইফতার মাহফিলে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব মুফতি রুহুল আমিন।  

SOURCE : কালের কণ্ঠ