বাংলাদেশের ক্রিকেটে যেমন একটা জোয়ার এসেছে, তা ফুটবলেও আসবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের চেয়ারম্যান ও বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর। শনিবার শেখ রাসেল ক্রীড়াচক্র লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের (২০২১-২৪) নির্বাচন শেষে উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ প্রত্যাশার কথা বলেন। উল্লেখ্য, বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর শতভাগ ভোট পেয়ে শেখ রাসেলের চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন। সায়েম সোবহান আনভীর বলেন, বিশ্বে এক নম্বর খেলা হলো ফুটবল। কিন্তু বাংলাদেশ ফুটবলে পিছিয়ে আছে। তবে ধীরে ধীরে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। বাংলাদেশে ক্রিকেটে যেমন একটা জোয়ার আসছে, তা ফুটবলেও আসবে। ধাপে ধাপে সবই হবে। শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচন শনিবার উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৩০টি পরিচালক পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন ৬০ জন। ভোটার ছিলেন ৯৮ জন। শনিবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় সকাল থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। শেষ হয় বেলা সাড়ে ১২টায়। এতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন ইমরুল হাসান। সাংবাদিকদের বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি আরও বলেন, আমরা চাই না শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের এই নির্বাচন নিয়ে ভবিষ্যতে কোনো প্রশ্ন উঠুক। ভোট গ্রহণের পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা বজায় রাখা হয়েছিল। উৎসবমুখর পরিবেশে ভোট সম্পন্ন হয়েছে। শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়ে সায়েম সোবহান আনভীর আরও বলেন, বোর্ড মেম্বার ও বোর্ড ডিরেক্টররা মিলে আমরা শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের ভবিষ্যত কেমন হবে সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবো। আজকে নির্বাচন হয়েছে। এরপর কমিটি হবে। কমিটির বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমরা আবার নতুন করে, নতুন উদ্যমে সবকিছু শুরু করবো। আমাদের স্বপ্নপূরণের কৌশল কেমন হবে সে বিষয়ে সবার মতামত গ্রহণের পরই সিদ্ধান্ত হবে। শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র থেকে ক্রিকেট টিম গড়ার উদ্যোগের বিষয়ে তিনি বলেন, করোনা ভাইরাস মহামারির জন্য উদ্যোগটি পিছিয়ে গেছে। করোনার প্রভাব সারা বিশ্বেই পড়েছে। করোনার কারণে শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্রের স্বাভাবিক কার্যক্রমও ব্যাহত হয়েছে। তবে একবার যখন ক্রিকেট টিম গড়ার বিষয়ে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ হয়েছি, এটা হবেই। সায়েম সোবহান আনভীর আরও বলেন, আমাদের স্বপ্ন ছিল একটা একাডেমি হবে, মাঠ হবে। এ বিষয়ে চূড়ান্ত পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কিন্তু গত বছর থেকে করোনা মহামারি সব পরিকল্পনাকে ওলটপালট করে দিয়েছে। করোনা পরিস্থিতির কারণে আমরা কোনো কিছুই এগিয়ে নিতে পারিনি। দেশের সামগ্রিক ফুটবলের উন্নয়নের বিষয়ে তিনি বলেন, সবার উচিত ফুটবলকে পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া। বিশ্বের এক নম্বর খেলা হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশে ফুটবলটা কেন জানি অবহেলিত। ফুটবলের অনেক বিষয়ে উন্নয়নের সুযোগ আছে। তিনি আরও বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে আমরা একটা স্পোর্টস কমপ্লেক্স করেছি। বাংলাদেশে এরকম আরও অনেক বড় বড় গ্রুপ আছে। তাদেরও উচিত ফুটবল একাডেমি গড়ে তোলা, ফুটবলের সামগ্রিক উন্নয়নে নিজ নিজ অবস্থান থেকে উদ্যোগ গ্রহণ করা। সূত্র: বাংলাদেশ প্রতিদিন
কসবায় বসুন্ধরার সহায়তায় চক্ষু চিকিৎসা পেল ৫০০ রোগী
500 Patients Receive Eye Treatment in Kasba with Bashundhara Group’s Support
৬০ জন দরিদ্র মহিলাকে সেলাই মেশিন দান করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
Bashundhara Shuvosangho Donates Sewing Machines to 60 Poor Women in Bancharampur
বসুন্ধরা গ্রুপ বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের স্বপ্নকে বাঁচিয়ে রাখছে
Bashundhara Group Keeps Underprivileged Students' Dreams Alive
শায়েস্তাগঞ্জে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
Bashundhara Shuvosangho Distributed Food Items Among Underprivileged People in Shayestaganj
আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা ‘কুরআনের নূর- পাওয়ার্ড বাই বসুন্ধরা’ আসরের সমাপনী
"Qur'an-er Noor - Powered by Bashundhara" Int'l Hifzul Qur'an Competition Closing Ceremony is Held